এ বিষয়ে সদস্য প্রার্থী রফিকুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোনালাপের বিষয়টি স্বীকার করেছেন। তবে সেই ফোনালাপ কীভাবে ফাঁস হলো, তা তিনি জানেন না। এ বিষয়ে জনার জন্য উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আবদুল হান্নানের মুঠোফোনে কল করা হলে তা বন্ধ পাওয়া যায়।
রংপুরের আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা জি এম সাহাতাব উদ্দিন প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমাকে একজন অডিও ক্লিপটি সরবরাহ করেছেন। আমি অডিও ক্লিপটি শুনেছি। একজন মেম্বার প্রার্থীর সঙ্গে তিনি (উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা) কথা বলেছেন। টাকার বিনিময়ে তাঁকে জিতিয়ে দেওয়ার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, এ ঘটনায় মিঠাপুকুর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আবদুল হান্নানকে প্রত্যাহার করে কুড়িগ্রাম জেলায় সংযুক্ত করা হয়েছে। আর পীরগাছা উপজেলার নির্বাচন কর্মকর্তা শোয়েব সিদ্দিকীকে মিঠাপুকুর উপজেলার নির্বাচন কর্মকর্তার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।














