নিহত হৃদয়ের বড় বোন শিউলি আক্তার জানান, বিশ্বকাপ ফুটবলের ফাইনালে আর্জেন্টিনা জয়ী হলে অন্যদের সঙ্গে হৃদয় আনন্দমিছিল করেন। এ সময় স্থানীয় কয়েকজন তরুণের সঙ্গে হৃদয়ের কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে ওই তরুণেরা হৃদয়কে ছুরিকাঘাত করেন। পরে স্থানীয়ভাবে বিষয়টির মীমাংসা হয়। শনিবার রাত দুইটার দিকে হৃদয় ও তাঁর বন্ধুরা থার্টি ফার্স্ট নাইটের পার্টি করছিলেন। তখন হৃদয়কে খবর দিয়ে নিয়ে যান বিপক্ষের কয়েকজন তরুণ। সেখানে তাঁরা তাঁর ভাইয়ের হাত-পায়ের রগ কেটে দেন এবং তাঁর ভাইকে কুপিয়ে হত্যা করেন।