ডেস্ক রিপোর্ট: আগামী ২৫ নভেম্বর থেকে রাইট টু লেট্ অনলাইন চেক শুরু হচ্ছে। নতুন স্কিমের আওতায়,বাড়িওয়ালারা হোম অফিসের ওয়েব সাইটের মাধ্যমে ভাড়াটিয়াদের ভাড়া নেয়ার অনুমুতি আছে কিনা তা পরীক্ষা করতে পারবেন।আপাতত, এই অনলাইন চেকিং সার্ভিসটি কেবল ইউরোপিয়ান নাগরিক এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের, যারা ইতিমধ্যে হোম অফিস কর্তৃক সেটেলমেন্ট, রেসিডেন্ট পারমিট কিংবা পয়েন্ট বেসড ক্যাটাগরিতে আছেন তাদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে। যাদের কোনো ধরণের কাগজপত্র নেই কিংবা দেখতে পারবেন না, তাদের ক্ষেত্রে এই সিস্টেম ব্যবহার করে তাদের ভাড়া নেয়ার অধিকার আছে কিনা তা নির্ধারণ করা যাবে।
কীভাবে এটি কাজ করে তা বাড়িওয়ালাদের রাইট টু লেট্ গাইডেন্সে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে । অনলাইন রাইট টু ওয়ার্ক চেকগুলির মতো, এই সিস্টেমটি সম্ভাব্য ভাড়াটিয়ার ব্যাপারে “শেয়ার কোড” সরবরাহ করে তাদের হোম অফিসের ইমিগ্রেশন রেকর্ডটি দেখার জন্য অনুমতি থাকবে ।প্রাপ্ত “শেয়ার কোড” এবং সেই ব্যক্তির জন্মতারিখ ব্যবহার করে বাড়িওয়ালা অনলাইনে প্রদর্শিত ছবিটির সাথে সম্ভাব্য ভাড়াটিয়া মিল আছে কিনা তা যাচাই করতে ওয়েবসাইটে লগ ইন করতে হবে।ভাড়াটিয়াকে কোনো কাগজপত্র প্রদর্শন না করলেও চলবে,তবে নির্দেশনাতে স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে যে সম্ভাব্য ভাড়াটিয়ার উপস্থিতিতে বা ভিডিও লিঙ্কের মাধ্যমে এটি করতে হবে।ভাড়াটিয়ার “ধারাবাহিক” বা “সীমাবদ্ধ” রাইট টু লেট্ এর অনুমোধি আছে কিনা তা সিস্টেমের মাধ্যমে নিশ্চিত হওয়া যাবে। তবে বাড়িওয়ালাদের ভাড়াটিয়ার প্রদত্ত প্রোফাইল পৃষ্ঠার একটি প্রিন্ট কপি বা ইলেক্ট্রনিক কপি রেকর্ডে রাখতে হবে।
এই নির্দেশিকায় বাড়ির মালিকদেরকে সতর্ক করে বলা হয়েছে যে: “যদি অনলাইন চেকের ভিত্তিতে কারও সাথে ভাড়ার চুক্তি করেন তবে এটি যথাযতভাবে স্পষ্ট অনলাইন সার্ভিসের ফটোগ্রাফের ব্যক্তিটি সাথে মিল থাকতে হবে। এর ব্যত্যয় ঘটলে বাড়ির মালিকদেরকে জরিমানা গুনতে হবে।এখন থেকে বাড়িওয়ালারা হোম অফিস যারা ইমিগ্রেশন এনফোর্সমেন্ট অফিসার হিসাবে কাজ করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।