করোনা সংক্রমন বৃদ্ধি পাওয়ায় গত বুধবার থেকে ইংল্যান্ডের লিভারপুলে সর্বোচ্চ সর্তকতা টায়ার ৩ কার্যকর হয়েছে। আর লন্ডন, লুটন, ইয়র্ক শহরে শহরে আজ শুক্রবার মধ্যরাত থেকে জারি হচ্ছে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সর্তকতা টায়ার ২। এদিকে করোনাভাইরাসের সংক্রমন বৃদ্ধি পেতে থাকায় শনিবার থেকে ল্যাঙ্কাশায়ারও যাচ্ছে সর্বোচ্চ সর্তকতায়।
ফলে পানসালা বা পাব বন্ধ রাখা হবে। হাউজহোল্ড মিক্সিং বা ঘরের বাইরের কারো সাথে ঘরে কিংবা বাইরে দেখা করা যাবে না। তবে জিম এবং লেজার সেন্টার বন্ধ রাখা হচ্ছে না।
হেলথ সেক্রেটারী ম্যাট হ্যানকক জানিয়েছেন, স্থানীয় কাউন্সিল লিডারদের সাথে তারা নিরলসভাবে কাজে করে যাচ্ছেন যাতে করে মহামারি নিয়ন্ত্রনে রাখা সম্ভব হয়।
নতুন করে বিধিনিষেধ আরোপের ফলে ব্লাকবার্ণ, ব্লাকপুল, বার্ণলি, ল্যানকাস্টার এবং প্রেস্টনের দেড় মিলিয়ন মানুষ বিধিনিষেধের আওতায় আসবেন।
এদিকে গ্রেটার ম্যানচেস্টারে করোনা সংক্রমন সর্বোচ্চ পর্যায়ে হলেও সরকার নিদের্ষিত টায়ার ৩ যেতে যাচ্ছেন না স্থানীয় মেয়র অ্যান্ডি বার্ণহ্যাম। বিধিনিষেধ আরোপে বাঁধা হয়ে দাঁড়ানোর কারনে মেয়র অ্যান্ডির তীব্র সমালোচনা করেছেন প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। তিনি বলেছেন, জীবন বাঁচাতে সরকার বিধিনিষেধ আরোপক করতে যাচ্ছে।