সিলেট মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (গণমাধ্যম) বি এম আশরাফ উল্যাহ বলেন, ইদ্রিস আলী স্বর্ণ প্রতারক চক্রের সদস্য। চক্রটি বিভিন্ন কৌশলে প্রতারণার মাধ্যমে সহজ-সরল মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করে আসছিলেন। তাঁর সঙ্গে আর কারা জড়িত, সেটি তদন্ত করা হচ্ছে। জিজ্ঞাসাবাদ করে তাঁকে আদালতে পাঠানো হবে।
পুলিশ জানায়, ইদ্রিস আলীর কাছ থেকে উদ্ধার করা পিতলের মূর্তি বিশেষভাবে রং করা, যেটি দেখলে যে কেউ ধারণা করবেন সেটি সোনার তৈরি। তবে সেটি আসলে পিতলের তৈরি। গত অক্টোবরে রুবিনা বেগমের কাছে সোনার মূর্তি বলে চড়া দামে বিক্রি করে প্রতারণা করেন ইদ্রিস আলী।